লেখকঃ আয়াতুল্লাহ হুসসাইন আন্সারিয়ান
নম্রতা ও বিনয় মানুষকে আল্লাহর নিকটবর্তী করে এবং তাকে মহান আল্লাহর খালেস বান্দাদের অন্তর্ভুক্ত করে। তাকে তার অবাধ্যতা ও গোনাহের জন্য মহান আল্লাহর দরবারে ক্ষমা চাইতে বাধ্য করে এবং তাকে তওবা করতে উৎসাহ যোগায়। গোনাহগারের জন্য অপরিহার্য যে, নিজেকে মহান আল্লাহর মহত্বের মোকাবেলায় হীন করে সৌন্দর্যমন্ডিত করা। মহান আল্লাহর শ্রেষ্ঠত্বের বরাবরে সিজদাবনত হওয়া। নম্রতা ও বিনয়ের সাথে অশ্রুসিক্ত নয়নে পাক পরওয়ারের দিকে অগ্রসর হওয়া। অত:পর তাকে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হতে হবে যে, সে চিরতরে গোনাহ থেকে দুরে সরে আসবে এবং পূর্বের সকল অন্যায়ের ক্ষতি পূরণ দিবে।
মহান আল্লাহ মুসা ইবনে ইমরানকে(আ.)বলছেন:
يَابْنَ عِمْرانَ ! هَبْ لِى مِنْ عَيْنَيْكَ الدُّمُوعَ ، وَمِن قَلْبِكَ الخُشُوعَ ، وَمِنْ بَدَنِكَ الخُضُوعَ ثُمَّ ادْعُنى فِى ظُلَمِ اللَّيالِى تَجِدْنى قَرِيباً مُجِيباً
হে ইমরানের পুত্র(মুসা)!অশ্রুসিক্ত নয়নে, নম্র হৃদয়ে, বিনীত শরীরে আমার কাছে এস। অত:পর রাতের অন্ধকারে আন্তরিকভাবে আমাকে ডাক। তাহলেই আমাকে নিকটবর্তী ও জবাব দানকারী হিসাবে পাবে।[1]