বাঙ্গালী
Thursday 21st of November 2024
0
نفر 0

হুজুর (সা.)-এর সন্তান-সন্ততিগণ

হুজুর (সা.)-এর সন্তান-সন্ততিগণ
মুহাম্মদ আব্দুল বাছির সরদার
ভূমিকাঃ হুজুর আকরাম (সা.)-এর কয়জন সন্তান ছিলেন, সে সম্পর্কে ঐতিহাসিকদের মধ্যে মত পার্থক্য রয়েছে। সর্বসম্মত অভিমত হল তাঁর সন্তানের সংখ্যা ছিল ৬ জন। তন্মধ্যে পুত্র সন্তান ছিলেন হযরত ইব্রাহীম ও হযরত কাসেম এবং কন্যা সন্তান ছিলেন হযরত ফাতেমা, হযরত যয়নব, হযরত রোকাইয়া ও হযরত উম্মে কুলসুম। ঐতিহাসিক ইবনে ইসহাকের মতে তৈয়ব এবং তাহের নামে আরও দুইজন পুত্র সন্তান জন্মলাভ করেছিলেন। এ হিসেবে পুত্রের সংখ্যা ছিল চারজন এবং কন্যার সংখ্যাও চারজন মিলে মোটে আটজন। তবে সমস্ত বর্ণনাকারীই এ ব্যাপারে একমত যে, কন্যার সংখ্যা ছিল মোট চারজন। এরমধ্যে হযরত কাসেম ও কন্যা চারজন হযরত খাদিজা (রা.)-এর গর্ভে এবং হযরত ইবরাহীম হযরত মারিয়া কিবতিয়ার গর্ভে জন্মলাভ করেছিলেন।
হযরত কাসেমঃ হযরত রাসূলুল্লাহ (সা.)-এর সন্তানদের মধ্যে সর্বপ্রথম হযরত কাসেম জন্মগ্রহণ করেন। মুজাহেদ-এর মতে, ইনি মাত্র সাতদিন জীবিত ছিলেন। ইবনে সা'দের মতে দু'বছর বয়সে তিনি ইন্তেকাল করেন। ইবনে ফায়েছ লিখেছেন যে, হযরত কাসেম জ্ঞানবুদ্ধি হওয়ার মত বয়স পর্যন্ত জীবিত ছিলেন। সন্তানদের মধ্যে হযরত কাসেম সর্বপ্রথম জন্মগ্রহণ করেন এবং রাসূলে আকরমের নবুওয়াত-প্রাপ্তির পূর্বেই ইন্তেকাল করেন। তাই রাসূলে মাকবুল (সা.) কে ‘আবুল কাসেম' বলে ডাকা হত। হুজুর (সা.) নিজেও এ ডাক পছন্দ করতেন। সাহাবীরা কখনও তাঁকে নাম ধরে ডাকার প্রয়োজন হলেই এ নামে ডাকতেন। একদিন বাজারে যাওয়ার পথে শুনতে পেলেন, কে যেন আবুল কাসেম নামে ডাকছে। তখন হুজুর (সা.) ফিরে দাঁড়লে লোকটি লজ্জিত হয়ে নিবেদন করলেন- ‘আমি আপনাকে ডাকিনি, এ নামে অন্য এক লোককে ডেকেছি।' এরপর থেকে অন্যদের পক্ষে এ ডাক নাম ব্যবহার করা নিরুৎসাহিত করে দেয়া হয়।
হযরত যয়নবঃ জীবন চরিত্র লেখকদের সর্বসম্মত অভিমত হল, কন্যাদের মধ্যে হযরত যয়নবই সবার বড় ছিলেন। যুবাইর ইবনে বাকারের মতে হযরত যয়নব হযরত কাসেমের আগে জন্মগ্রহণ করেন। এদিক দিয়ে তিনিই ছিলেন হুজুর (সা.)-এর প্রথম সন্তান। ইবনে কালবীও এমতই ব্যক্ত করেছেন। নবুওয়াত প্রাপ্তির দশ বছর পূর্বে হুজুর (সা.)-এর বয়স যখন ত্রিশ, তখন যয়নবের জন্ম হয়। হযরত যয়নবের বিয়ে হয়েছিল তাঁর খালাতো ভাই আবুল আস ইবনে রবীর সঙ্গে। হিজরতের সময় হুজুর (সা.) পরিবার-পরিজনকে মক্কাতেই রেখে যান। বদর যুদ্ধে আবুল আস বন্দি হয়েছিলেন। মুক্তিদানের সময় অঙ্গীকার মত আবুল আস মক্কায় পৌঁছে ভাই কেনানার সঙ্গে হযরত যয়নবকে মদীনায় পাঠিয়ে দিলেন। রাস্তায় তোয়া নামক স্থানে কিছুসংখ্যক দুষ্কৃতিকারী তাঁদের পথ রোধ করে এবং হেবার ইবনে আসওয়াদ বর্শা নিক্ষেপ করে হযরত যয়নবকে উটের উপর থেকে মাটিতে ফেলে দেয়। তখন যয়নব গর্ভবতী ছিলেন। এ আঘাতেই তাঁর গর্ভপাত ঘটে।
হযরত যয়নব স্বামী আবুল আসকে মুশরেক অবস্থাতেই মক্কায় ছেড়ে এসেছিলেন। তারপর আবুল আস যুদ্ধে দু' দু'বার ধরা পড়ে এলে দু'বারই হযরত যয়নব তাঁকে মুক্ত করিয়ে নেন। ফলে তাঁর মনে পরিবর্তন ঘটে। মক্কায় গিয়ে তিনি সকল লেনদেন এবং আমানত চুকিয়ে ইসলামে দীক্ষিত হয়ে মদীনায় চলে এলেন। মুশরেক অবস্থায় ছাড়াছাড়ি হওয়ার কারণে যেহেতু বিবাহবন্ধন ছিন্ন হয়ে গিয়েছিল, তাই তাঁদের নতুন করে আকদ পড়িয়ে দেয়া হল। দাম্পত্য জীবন পুনরারম্ভ হওয়ার পর হযরত যয়নব আর বেশি দিন জীবিত ছিলেন না। ৬ বা ৭ হিজরীতে আবুল আসের সঙ্গে তার পুনর্মিলন হয় এবং আট হিজরীতে তিনি ইন্তেকাল করেন। উম্মে আয়মান, হযরত সাওদা বিনতে জামআ এবং উম্মে সালমা গোসল দেন, হুজুর (সা.) জানাযা পড়ান এবং হযরত আবুল আস ও খোদ রাসূলুল্লাহ (সা.) লাশ কবরে নামান। হযরত যয়নব দুটি সন্তান রেখে যান, কন্যা উমামা ও পুত্র আলী।
হযরত রোকাইয়া (রা.)ঃ চরিতকার জুরজানী লিখেছেন যে হযরত রোকাইয়া ছিলেন হুজুর (সা.)-এর সন্তানদের মধ্যে সর্বকনিষ্ঠ, কিন্তু অধিকাংশ বর্ণনা অনুয়াযী নবুওতের পূর্বে হুজুর (সা.)-এর ৩৩ বছর বয়সে তাঁর জন্ম হয়। ইবনে সা'আদের মতে নবুওয়াত প্রাপ্তির পূর্বে আবু লাহাবের পুত্র উতবার সঙ্গে তাঁর প্রথম বিয়ে অনুষ্ঠিত হয়েছিল। হুজুর (সা.)-এর অপর কন্যা হযরত উম্মে কুলসুমের বিয়েও আবু লাহাবের আর এক পুত্র উতাইবার সঙ্গে হয়েছিল। নবুওয়াত প্রাপ্তির পর ইসলাম প্রচার শুরু হলে আবু লাহাব তার দু'পুত্রকে ডেকে হুজুর (সা.)-এর দু'কন্যাকেই তালাক দেয়ার নির্দেশ দেয়। পুত্রদ্বয় অনন্যোপায় হয়ে এক সঙ্গে দু'জনকেই তালাক দিয়ে দেয়। হুজুর (সা.) তখন রোকাইয়াকে হযরত উসমানের সঙ্গে বিয়ে দেন। বিয়ের পর হযরত উসমান রোকাইয়াকে সঙ্গে নিয়ে আবিসিনিয়ায় হিজরত করেন। আবিসিনিয়াতেই হযরত রোকাইয়ার একটি পুত্র সন্তান জন্মগ্রহণ করে। তার নাম ছিল আব্দুল্লাহ, কিন্তু মাত্র ছয় বছর বয়সে তার ইন্তেকাল হয়।
হিজরতের পর হযরত উসমান (রা.) আবিসিনিয়া থেকে মক্কায় ফিরে আসেন এবং সেখান থেকে মদীনায় দ্বিতীয়বার হিজরত করেন। মদীনায় এসে হযরত রোকাইয়া মারাত্মকভাবে অসুস্থ হয়ে পড়েন। তখন বদর যুদ্ধের প্রস্ত্ততি চলছিল। হযরত রোকাইয়ার অসুস্থতার কারণে হযরত উসমান (রা.)-এ যুদ্ধে অংশগ্রহণ করতে পারেননি। যায়েদ ইবনে হারেসা বিজয় সংবাদসহ যে দিন মদীনায় আগমন করলেন, সে দিনই হযরত রোকাইয়া ইন্তেকাল করেন, যুদ্ধ থেকে তখনও না ফেরার কারণে হুজুর (সা.)-এর পক্ষে তাঁর প্রিয় কন্যার জানাযায় শরীক হওয়ার সুযোগ হয়নি।
হযরত উম্মে কুলসুমঃ বদর যুদ্ধের অব্যবহিত পরেই হযরত রোকাইয়ার ইন্তেকালের পর রবিউল আউয়াল মাসে হুজুর (সা.) হযরত উম্মে কুলসুমকে হযরত উসমানের সঙ্গে বিয়ে দেন। বোখারী শরীফে উল্লিখিত রয়েছে যে, হযরত হাফসা (রা.) বিধবা হওয়ার পর হযরত উমর (রা.) উপযাচক হয়ে তাঁকে হযরত উসমানের সঙ্গে বিয়ে দেয়ার প্রস্তাব রাখেন। এ প্রস্তাবে হযরত উসমানের পক্ষ থেকে কোন সাড়া না পেয়ে হযরত উমর মনক্ষুণ্ণ হয়েছিলেন। হুজুর (সা.) তখন হযরত উমরকে ডেকে এনে বলেছিলেন- হাফসার জন্য আমি উসমানের চাইতে উত্তম বর এবং উসমানের জন্য হাফসার চাইতে উত্তম কন্যার ব্যবস্থা করেছি। হাফসাকে আমি বিয়ে করব এবং উসমানের সঙ্গে উম্মে কুলসুমকে বিয়ে দেব। হযরত উম্মে কুলসুম ছয় বছরকাল হযরত উসমানের সঙ্গে দাম্পত্য জীবন যাপন করেন। হিজরী নবম সনের শাবান মাসে তাঁর ইন্তেকাল হয়। খোদ হুজুর (সা.) জানাযার নামায পড়ান এবং হযরত আলী, হযরত উসামা ইবনে যায়েদ এবং হযরত ফজল ইবনে আববাস (রা.) লাশ কবরে নামান।
হযরত ফাতেমা যাহরা (রা.)ঃ হযরত ফাতেমা (রা.)-এর জন্ম সাল নিয়ে বিভিন্ন মতামত পাওয়া যায়। তবে অধিকাংশ বর্ণনা অনুয়াযী নবুওয়াতের এক বছর পূর্বে হযরত ফাতেমা (রা.) জন্মগ্রহণ করেন। দ্বিতীয় হিজরী সনে তাঁকে হযরত আলীর সঙ্গে বিয়ে দেয়া হয়। তখন হযরত আলীর বয়স ছিল একুশ বছর পাঁচ মাস, মতান্তরে চবিবশ বছর। বিয়ের প্রস্তাব আসার পর হুজুর (সা.) হযরত আলীকে ডেকে জিজ্ঞাসা করলেন, মোহরানা আদায় করার মত কোন কিছু তাঁর আছে কিনা? হযরত আলী (রা.) জবাব দিলেন, ‘একটি মাত্র বর্ম ও একটি ঘোড়া রয়েছে।' এরশাদ করলেন, ‘জেহাদের জন্য ঘোড়ার প্রয়োজন বেশি। তুমি বরং বর্ম বিক্রি করে খরচ সংগ্রহ কর।' হযরত আলী (রা.) সেটি ৪৮০ দেরহামে হযরত উসমানের কাছে বিক্রি করলেন এবং সব অর্থ এনে হুজুর (সা.)-এর খেদমতে পেশ করলেন। হুজুর (সা.) হযরত বেলাল (রা.)কে দিয়ে বাজার থেকে সুগন্ধি আনিয়ে আকদ পড়িয়ে দিলেন। হযরত ফাতেমাতুয যাহ্রা (রা.)-এর গর্ভে পাঁজন সন্তান জন্মগ্রহণ করেন। হযরত হাসান, হযরত হোসাইন ও হযরত মুহ্সিন। মুহসিন শৈশবেই ইন্তেকাল করেন। দু'কন্যা হযরত উম্মে কুলসুম ও হযরত যয়নব। নানা ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে তাঁরা প্রত্যেকেই ইসলামের ইতিহাসে বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ স্থান দখল করে আছেন। হযরত ফাতেম (রা.) হিজরী এগার সনের রমযান মাসে রাসূলুল্লাহ (সা.)-এর ওফাতের ছয় মাস পর ইন্তেকাল করেন। এ সময় তাঁর বয়স ছিল ২৯ বছর। কেউ কেউ অবশ্য ২৪-২৫ এবং ৩০ বছরও লিখেছেন। তবে যারকানীর মতে ২৯ বছরই ঠিক।
হযরত ইব্রাহীম (রা.)ঃ হুযুর (সা.)-এর সর্বকনিষ্ঠ সন্তান হযরত ইব্রাহীম হিজরী ৮ সনে আলিয়া নামক স্থানে হযরত মারিয়া কিবতিয়ার গর্ভে জন্মগ্রহণ করেন। হযরত মারিয়া এখানেই বসবাস করতেন। ইব্রাহীমের জন্মস্থান হিসেবে লোকেরা তখন থেকে একে ‘মাশরাবা-এ-ইব্রাহীম' নামে অভিহিত করে। হযরত আবু রা'ফে (রা.)-এর স্ত্রী সালমা এ শিশুর ধাত্রী নিযুক্ত হয়েছিলেন। আবু রাফে' পুত্র সন্তান জন্মগ্রহণ করার সুসংবাদসহ হুজুর আকরাম (সা.)-এর দরবারে হাজির হলে তাঁকে তিনি একটি গোলাম উপহার দিয়েছিলেন। হযরত ইব্রাহীম (রা.) ধাত্রীর ঘরেই মারা যান। খবর পেয়ে হুজুর (সা.) সাহাবী হযরত আব্দুর রহমান ইবনে আউফসহ সেখানে যান। ইব্রাহীমের তখন অন্তিম অবস্থা। হাত বাড়িয়ে তাঁকে কোলে তুলে নিলেন। দু'চোখ প্লাবিত হয়ে অশ্রুধারা নেমে এল। আব্দুর রহমান আরয করলেন- ইয়া রাসূলল্লাহ (সা.) আপনার এ অবস্থা? জবাব দিলেন, ‘‘এটা অপত্য স্নেহ, অশ্রুর ধারায় বিগলিত হয়ে নেমে এসেছে।'' হযরত ইব্রাহীম যেদিন মারা যান, সেদিন সূর্য গ্রহণ হয়। আরববাসীদের প্রাচীন কুসংস্কার অনুয়ায়ী চারদিকে ছড়িয়ে পড়ল যে, রাসূলুল্লাহ (সা.)-এর প্রিয় সন্তানের মৃত্যুতেই সূর্য গ্রহণের মাধ্যমে আকাশ শোকাভিভূত হয়ে পড়েছে। খবর শুনে হুজুর (সা.) ঘোষণা করে দিলেন, ‘‘চন্দ্র-সূর্য আল্লাহ্রই নিদর্শন, কারও জীবন-মরণের সঙ্গে এগুলোর গ্রহণ লাগা না লাগার কোনই সম্পর্ক নেই।'' ছোট একটি খাটিয়াতে করে লাশ আনা হল। হুজুর (সা.) জানাযার নামায পড়ালেন, সাহাবী উসমান ইবনে মযউনের সমাধির পাশে করব খনন করা হয়। দাফনের কাজ শেষ না হওয়া পর্যন্ত হুজুর (সা.) তাঁর কবরের পাশে দাঁড়িয়ে রইলেন। কবরের কাজ শেষ হলে তার উপর সামান্য পানি ছিটিয়ে দেয়া হয় এবং একটি স্বতন্ত্র চিহ্ন দ্বারা সেটি চিহ্নিত করে রাখা হয়।
হুজুর আকরাম (সা.)-এর সন্তান সন্ততিদের পরিপূর্ণ বৃত্তান্ত জানতে দীর্ঘ পরিসবের দাবি রাখে। বিভিন্ন সীরাত গ্রন্থে ইতিবৃত্ত বিদ্যমান রয়েছে। সে গুলো অধ্যয়ন করে তাঁদের পরিচিতও মহববত লাভে আমাদের জীবন ধন্য করতে পারি।

0
0% (نفر 0)
 
نظر شما در مورد این مطلب ؟
 
امتیاز شما به این مطلب ؟
اشتراک گذاری در شبکه های اجتماعی:
[ সা ]     [ হযরত মুহাম্মদ সা এর সন্তান ]     [ হযরত মুহাম্মাদ স: এর সনতান কয়জন ]     [ রাসুল সা এর পুত্র ইব্রহীম ]     [ হযরত মোহাম্মদ সাঃ এর সন্তানদের নাম ]     [ খাদিজা সন্তান ]     [ হযরত মুহাম্মদ (স.) এর সন্তান ]     [ রাসুল স: এর সন্তান ]     [ হুজুর সাঃ এর পুত্র ]     [ রাসুল (স) এর সন্তান ]     [ মুহাম্মদ সা: সন্তান সংখ্যা ]     [ হযরত মুহাম্মদ এর কয়জন সন্তান ছিল ]     [ হযরত রোকাইয়ার রা: এর প্রথম স্বামী..... ]     [ মুহাম্মদ (সা) এর কন্যা সন্তান কতজন ছিল? ]     [ কি বারে হুজুর সা: মারা যান? ]     [ হযরত আলীর মোট সন্তান কয়জন ]     [ হজরত মহম্মদ এর সন্তান ]     [ খাদিজা রা: এর সন্তান ]     [ রাসুল সা. এর সন্তানদের নাম ]     [ হযরত মুহাম্মদ এর স্ত্রী ও সন্তান.com ]     [ হযরত মুহাম্মাদ সা: এর কতজন সন্তান ছিলেন ]     [ হযরত মুহাম্মদ সা এর পুত্র ইব্রাহিম ]     [ হুজুর স.এর স্ত্রীর কন্যা ]     [ হযরত মুহাম্মদ (স) এর সন্তান গন ]     [ রাসুল স: এর চার পুত্রের নাম ]    

latest article

ইমামত
হুজুর (সা.)-এর সন্তান-সন্ততিগণ
জান্নাতুল বাকি ধ্বংসের নেপথ্যে ...
মহানবী (স.) হতে বর্ণিত ৪০টি হাদীস (২)
রমজানের ফজিলত ও গুরুত্ব
উলিল আমর
বেশি পোড়ানো পাউরুটি ও আলুতে হতে ...
অস্থায়ী বিবাহ প্রসঙ্গে
পাথরের মধ্যে হাত ঢুকিয়ে আপেল বের ...
সূরা ইউনুস;(১১তম পর্ব)

 
user comment