লেখকঃ আয়াতুল্লাহ হুসাইন আনসারিয়ান
তাবারীর রেওয়াইয়াতের মাধ্যমে , সায়লাবি, ওয়াহিদি, কুরতাবি , আবু সাউদ , ফাখরুর রাযী , ইবনে কাসিরে শামি , নিশাবুরি , সিউতি ও আলুসি তাদের প্রসিদ্ধ তাফসীরে , এবং বেলাজরীর রেওয়াইয়াতের মাধ্যমে , ইবনে কুতাইবা , ইবনে যুলাক , ইবনে আসাকির, ইবনে আসির, ইবনে আবিল হাদিদ, ইবনে খালকান, ইবনে হাজার ও ইবনে সিবাগ তাদের গুরুত্বপূর্ণ তারিখের গ্রন্থে , এবং শাফিয়ীর রেওয়াইয়াতের মাধ্যমে , আহমাদ হাম্বাল , ইবনে মাজাহ , তিরমেজি, নেসায়ী, দুলাবী , মুহিবুদ দিনে তাবারী, জাহাবী , মুত্তাকী হিন্দি, ইবনে হামযাহ দামেশকী ও তাজউদ্দিনে মুনায়ী তাদের হাদিসের গ্রন্থে এবং কাজী আবু বাকর বাকিলানী , কাজী আব্দুর রাহমানে আইজি , সৈয়দ শারিফ জুরজানী, বাইযায়ী, শামসুদ দীনে ইস্ফাহানী , তাফতাযানী ও কোওশাজি তাদের কালামে ইস্তদলালীতে [1] যখন মহানবী ( সা.) হেদায়াতের অব্যাহত , ওহীর রক্ষা ও দ্বীনকে দৃঢ় করার জন্য এবং মানুষকে পার্থিব জগত ও পরকালের সৌভাগ্য করার পথ দেখানোর জন্য , আল্লাহ্র নির্দেশে নিষ্পাপ ইমাম ও এমন এক ব্যাক্তি যা চিন্তা , আকিদা, চরিত্র , আমল হতে সংরক্ষিত যেমন আমিরাল মোমেনীন আলী বিন আবি তালিব ( আ.) কে আঠারো জিলহাজ্জে গাঁদিরে খুম নামক স্থানে , খলীফা ও ওয়ালায়াত এবং উম্মতের নেতা নিজের পরে নির্ধারণ করেন , এবং মহান আল্লাহ্ এই বিষয়টি মানুষের জন্য ঘোষণা দেন যে আজকে আমি তোমাদের দ্বীনকে পূর্নাঙ্গ করে দিলাম , তোমাদের প্রতি আমার অবদান সম্পূর্ণ করে দিলাম এবং ইসলামকে তোমাদের জন্যে দ্বীন হিসাবে পছন্দ করলাম।
« ... الْيَوْمَ أَكْمَلْتُ لَكُمْ دينَكُمْ وَ أَتْمَمْتُ عَلَيْكُمْ نِعْمَتي وَ رَضيتُ لَكُمُ الْإِسْلامَ دينا [2]»