লেখকঃ আয়াতুল্লাহ আনসারিয়ান
বীর্য এই পর্যায় ও স্তরে অতিক্রম হওয়ার পর পরিপুন্য মানুষে পরিণত হয়ে যায়।
এখন নিজের রহস্যময় দালান এবং এই দালানে এত পরিমানের রগ ও হজম করার যন্ত্র ও রক্তের ভ্রমণ এবং নিশ্বাস নেওয়া মগজ কাজ করা, দেমাগ ও চোখ, কান , নাক এবং অন্যান্য দেহের অঙ্গ প্রত্যঙ্গ আছে চিন্তা কর যাতে করে জেনে যাও আল্লাহর নেয়ামত সমূহ এই শরীরের কাঠামোতে গণনা হয়নি।
কিন্তু এটা নয় যে শরীরের গবেষণা কারীরা বলেঃ যদি মানুষ দিন রাত এক লাগাকার কোন ছুটি ব্যাতীত প্রতেক সেকেন্ডতে এক হাজার রগ গননা করে তাহা গুনতে তিন লাখ বৎসর সমায় লাগবে ।
না এটা যে জ্ঞানী ব্যাক্তিরা দেখিয়েছেন অন্তর একটি মুষ্টির চায়তে বড় নয় কিন্তু মহৎ শক্তিশালীর অধিকারী প্রতেক মিনিটে সত্তর বার খুলে এবং বন্ধ হয় এবং ত্রিশ বৎসরে এক মিলইয়ার্ডের চায়তেও বেশি এই আমলটি আনজাম দেয় এবং প্রতেক মিনিটে ক্ষুদ্র রগ সমুহের মাধ্যমে দুই বার রক্তকে দেহের মধ্যে ভ্রমণ করায় , দশ মিলিয়ন মিলইয়ার্ডের চায়তেও বেশি শরীরের রগকে ধোত করে ![1]
এই বাস্তবতায় এতম সুমুহের অক্সিজেনের সংখ্যা, হাইদ্রযেন, এতম বানানোর মাটি , স্তুর, গাছের লতা ও পাতা, ফল এবং ঐ সমস্ত জিনিষ যা ভূমি ও আঁকাস আছে কোন না কোন ভাবে মানুষের খেদমতে আছে অতঃপর মনোযোগ দিও যে কি আল্লাহ্র নেয়ামত যা মানুষের জিবনে দেখা যায় গণনা করার উপযোগী আছে ?
মুষ্টি মাটিকে চিন্তা কর , তাহলে দেখতে পারবা শুধু মাটি নয় বেশির ভাগ মাটি খনিজ দ্রব্য দিয়ে গঠন করা হয়েছে যে ছোট ছোট সুরকি দ্বারা গঠিত এই ক্ষুদ্র মাটি বড় পাহাড় হতে পিসা হয়েছে এবং শক্তি শালী প্রাকৃতিক দ্বারা গঠন হয়েছ, মাটি অসংখ্য পরিমান জীবিত বস্তুকে জীবন দান করে, এক মুষ্টি মাটি হোয়ত কয়েক মিলিয়ন অণুবীক্ষণ যন্ত্র যা ব্যাকটিরিয়া নাম আছে, ব্যাকটিরিয়া ছারাও অনেক পরিমাণে ছাঁটা পরা এলজি (algae) হতে এবং বিভিন্য প্রকারের পশু মাটিতে দেখা যায় এবং অনেক পরিমাণের জীবিত বস্তু মাটিকে তৈরি করে এবং এই ভাবে উদ্ভিদ ও ঘাস বড় হওয়ায় সাহায্য করে। [2]
মানুষের খাওয়ার ও পান করার জন্যে মুখ, দাত, চিহবা, শ্বাসনালী, অন্ননালী, পাকস্থালী ইত্যাদি দ্বারা সাহায্য নেওয়া এ আরও একটি আল্লাহর নেয়ামত মানুসের জন্যে।
চলবে...