লেখকঃ আয়াতুল্লাহ হুসাইন আনসারিয়ান
আমি কৃপণাটার বিশ্রী ও অতিরিক্ত নেয়ামত প্রদান করা তার উপযুক্ত ব্যক্তিকে , একটি অশিক্ষিত সাধারণ কৃষকের ভাষায় পেয়েছি।
একটি কৃষিকার্য অঞ্চলে তাবলীগ এবং ওয়াজ ও নসিহতে গেছিলাম , বক্তৃতার শেষে , বৃদ্ধ লোক যার দিন রাতের কষ্ট তার চেহারাই বুঝা যাচ্ছিল আমাকে বল্লঃ দয়ালু কোন ভাবে পোঁছাবে এবং ভূমিকে বিভিন্ন বিচ দ্বারা পস্তুত করা এবং কিছু পরিমানের পানি মানুষকে দান করেন , যখনি ফসল কাতার সমাই হয় , দয়ালু অর্জিত ফলের পাশে আসবে এবং চাষি যাকে জমি , বিচি ও পানি যা তাকে প্রদান করেছেন এবং বিনা মুল্যে সূর্য , বাতাস, বৃষ্টি ও বরফ ব্যাবহার করেছে , বলেনঃ সমস্ত ফসল শুধুমাত্র তোমার জন্য এবং আমি তা হতে অংশ চায় না , তার মধ্যে কিছু পরিমাণের অংশ আমি কয়েক জনকে পরিচয় করাব তাদেরকে দান কর , কেননা আমি নিজে কোন চাহিদা রাখিনা এমনকি সামান্য পরিমাণেরও চাহিদা রাখি না । যদি এই কৃষক এই সমস্ত ফসল যা মহান দয়ালু দান করেছে , কিছু অংশ যাদেরকে দয়ালু পরিচয় করিয়েছেন না দেয় , অনেক ঘৃণার পরিচয় দিয়েছে , এবং অনেক বিশ্রী কাজ করেছে ও কঠোর অন্তরের পরিচয় দিয়েছে , আসল হকদার দয়ালু আছে যে ত্তার হতে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে , তার নোংরা চরিত্রয় রাগনিত হবে , এবং তাকে কঠিন জুরমানা করবেন। অতঃপর বল্লঃ আমার উদ্দেশ দয়ালু হতে , মহান আল্লাহ্ যে ভূমিকে পস্তুত ও বহমান নদী সমূহ , পানির ঝর্না, বরফ ও বৃষ্টি, সূর্যর আলো রবং চন্দ্রকে আমাদের ক্ষমতায় দিয়েছেন এবং এই জিনিসের সাথে , এই বিভিন্ন রঙ্গের ফসল আমাদেরকে ইনায়াত করেছেন যা আসলে সবকিছুই বিনা মূল্যে শেষ হয়েছে , ঐসমায় আমাদের থেকে চেয়েছেন যাকাত , খুমস ও সাদকা, গরীব, দরিদ্র ও অসহায়কে প্রদান করা , যদি আমরা অর্থ প্রদান করতে কৃপণতা করি তার অধিকার আছে আমাদের উপর রাগনিত হওয়ার , এবং এই কঠিন অত্যাচারের জরিমানা করবেন।