আবনা : ইসলামি প্রজাতন্ত্র ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহিল উজমা খামেনেয়ী বলেছেন, তার দেশের পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে পাশ্চাত্যের সঙ্গে একটি খারাপ চুক্তি সই করার চেয়ে চুক্তি না হওয়াটা অনেক ভালো। ছয় জাতিগোষ্ঠী ও ইরান যখন আগামী ৩০ জুনের মধ্যে পরমাণু ইস্যুতে একটি সার্বিক ও স্থায়ী চুক্তি করার চেষ্টা করছে তখন এ মন্তব্য করলেন তিনি।
সর্বোচ্চ নেতা আজ (রোববার) ইরানের বিমান বাহিনীর কর্মকর্তাদের এক সমাবেশে ভাষণ দিতে গিয়ে আরো বলেন, মহান ইরানি জাতির অবমাননা হয় এমন কোনো চুক্তিতে তেহরান সই করবে না।
১৯৭৯ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি ইরানের ইসলামি বিপ্লবের চূড়ান্ত বিজয় হলেও ৮ ফেব্রুয়ারি বিমান বাহিনীর কর্মকর্তারা বিপ্লবের প্রতি একাত্মতা ঘোষণা করে ইসলামি ইরানের প্রতিষ্ঠাতা ইমাম খোমেনী (রহ.)-এর প্রতি আনুগত্য প্রকাশ করেছিলেন। এ কারণে প্রতি বছর এ দিবসে বিমান বাহিনীর কর্মকর্তারা সর্বোচ্চ নেতার সঙ্গে সাক্ষাৎ করে ইসলামি শাসনব্যবস্থার প্রতি তাদের আনুগত্যের শপথ পুনর্ব্যক্ত করেন।
আয়াতুল্লাহিল উজমা খামেনেয়ী বলেন, পাশ্চাত্যের সঙ্গে আলোচনায় ইরানের পরমাণু আলোচকরা তেহরানের ওপর পাশ্চাত্যের শত্রুতামূলক অবরোধ তুলে দেয়ার চেষ্টা করছেন। কিন্তু তা যদি না করা যায় তাহলে প্রত্যেকেরই একথা জেনে রাখা উচিত, মার্কিন নেতৃত্বাধীন অবরোধের প্রভাব নষ্ট করে দেয়ার জন্য ইরান অভ্যন্তরীণভাবে বহু ব্যবস্থা নিতে পারবে।
ইরানের সর্বোচ্চ নেতা বিমান বাহিনীর কর্মকর্তাদের উদ্দেশ করে আরো বলেন, ছয় জাতিগোষ্ঠীর সঙ্গে পরমাণু আলোচনায় ইরান যুক্তি ও দলিল-প্রমাণ তুলে ধরে কথা বললেও পাশ্চাত্য যুক্তিতর্কের তোয়াক্কা না করে গায়ের জোরে কথা বলার চেষ্টা করছে। কিন্তু তাদের জেনে রাখা উচিত চাপ বা হুমকির মুখে কোনো সিদ্ধান্ত ইরানি জাতির ওপর চাপিয়ে দেয়া যাবে না।
জাতিসংঘের পাঁচ স্থায়ী সদস্যদেশ ও জার্মানির সমন্বয়ে গঠিত ছয় জাতিগোষ্ঠীর সঙ্গে ইরান ২০১৩ সালের নভেম্বরে একটি অস্থায়ী পরমাণু চুক্তি সই করে। এ চুক্তিকে সার্বিক ও স্থায়ী রূপ দেয়ার জন্য আগামী ১ জুলাইয়ের মধ্যে একটি সমঝোতায় পৌঁছার চেষ্টা করছে দু'পক্ষ।#
খারাপ চুক্তির চেয়ে চুক্তি না হওয়াই ভালো: সর্বোচ্চ নেতা
আবনা : ইসলামি প্রজাতন্ত্র ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহিল উজমা খামেনেয়ী বলেছেন, তার দেশের পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে পাশ্চাত্যের সঙ্গে একটি খারাপ চুক্তি সই করার চেয়ে চুক্তি না হওয়াটা অনেক ভালো। ছয় জাতিগোষ্ঠী ও ইরান যখন আগামী ৩০ জুনের মধ্যে পরমাণু ইস্যুতে একটি সার্বিক ও স্থায়ী চুক্তি করার চেষ্টা করছে তখন এ মন্তব্য করলেন তিনি।
সর্বোচ্চ নেতা আজ (রোববার) ইরানের বিমান বাহিনীর কর্মকর্তাদের এক সমাবেশে ভাষণ দিতে গিয়ে আরো বলেন, মহান ইরানি জাতির অবমাননা হয় এমন কোনো চুক্তিতে তেহরান সই করবে না।
১৯৭৯ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি ইরানের ইসলামি বিপ্লবের চূড়ান্ত বিজয় হলেও ৮ ফেব্রুয়ারি বিমান বাহিনীর কর্মকর্তারা বিপ্লবের প্রতি একাত্মতা ঘোষণা করে ইসলামি ইরানের প্রতিষ্ঠাতা ইমাম খোমেনী (রহ.)-এর প্রতি আনুগত্য প্রকাশ করেছিলেন। এ কারণে প্রতি বছর এ দিবসে বিমান বাহিনীর কর্মকর্তারা সর্বোচ্চ নেতার সঙ্গে সাক্ষাৎ করে ইসলামি শাসনব্যবস্থার প্রতি তাদের আনুগত্যের শপথ পুনর্ব্যক্ত করেন।
আয়াতুল্লাহিল উজমা খামেনেয়ী বলেন, পাশ্চাত্যের সঙ্গে আলোচনায় ইরানের পরমাণু আলোচকরা তেহরানের ওপর পাশ্চাত্যের শত্রুতামূলক অবরোধ তুলে দেয়ার চেষ্টা করছেন। কিন্তু তা যদি না করা যায় তাহলে প্রত্যেকেরই একথা জেনে রাখা উচিত, মার্কিন নেতৃত্বাধীন অবরোধের প্রভাব নষ্ট করে দেয়ার জন্য ইরান অভ্যন্তরীণভাবে বহু ব্যবস্থা নিতে পারবে।
ইরানের সর্বোচ্চ নেতা বিমান বাহিনীর কর্মকর্তাদের উদ্দেশ করে আরো বলেন, ছয় জাতিগোষ্ঠীর সঙ্গে পরমাণু আলোচনায় ইরান যুক্তি ও দলিল-প্রমাণ তুলে ধরে কথা বললেও পাশ্চাত্য যুক্তিতর্কের তোয়াক্কা না করে গায়ের জোরে কথা বলার চেষ্টা করছে। কিন্তু তাদের জেনে রাখা উচিত চাপ বা হুমকির মুখে কোনো সিদ্ধান্ত ইরানি জাতির ওপর চাপিয়ে দেয়া যাবে না।
জাতিসংঘের পাঁচ স্থায়ী সদস্যদেশ ও জার্মানির সমন্বয়ে গঠিত ছয় জাতিগোষ্ঠীর সঙ্গে ইরান ২০১৩ সালের নভেম্বরে একটি অস্থায়ী পরমাণু চুক্তি সই করে। এ চুক্তিকে সার্বিক ও স্থায়ী রূপ দেয়ার জন্য আগামী ১ জুলাইয়ের মধ্যে একটি সমঝোতায় পৌঁছার চেষ্টা করছে দু'পক্ষ।#
source : www.abna.ir