বাঙ্গালী
Tuesday 3rd of September 2024
0
نفر 0

বেঁচে যাওয়া মার্কিনীর বর্ণনায় মিনা ট্রাজেডি

আমি মরে যাচ্ছি, আমি মরে যাচ্ছি। আমাকে পানি দিন। ৪৮ ডিগ্রি’র প্রচণ্ড গরমে পদদলিত হয়ে মাটিতে পড়ে থাকা হাজিদের এ আর্তনাদ সেদিন বারবার শুনেছেন রাশিদ সিদ্দিকী। খালি পায়ে অনাবৃতপ্রায় শরীরে হতবিহ্বল সিদ্দিকী কোনমতে পিষ্ট হওয়া থেকে বেঁচে গিয়েছিলেন গতবছর।
বেঁচে যাওয়া মার্কিনীর বর্ণনায় মিনা ট্রাজেডি
আমি মরে যাচ্ছি, আমি মরে যাচ্ছি। আমাকে পানি দিন। ৪৮ ডিগ্রি’র প্রচণ্ড গরমে পদদলিত হয়ে মাটিতে পড়ে থাকা হাজিদের এ আর্তনাদ সেদিন বারবার শুনেছেন রাশিদ সিদ্দিকী। খালি পায়ে অনাবৃতপ্রায় শরীরে হতবিহ্বল সিদ্দিকী কোনমতে পিষ্ট হওয়া থেকে বেঁচে গিয়েছিলেন গতবছর।

আহলে বাইত (আ.) বার্তা সংস্থা –আবনা-: সৌদি আরবের মিনা ট্রাজেডির বর্ষপূর্তির ঠিক এক সপ্তাহ আগে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে ঐতিহাসিক এ ট্রাজেডির বিভিন্ন দিক তুলে ধরেছে মর্মান্তিক ঐ ঘটনা থেকে বেঁচে যাওয়া মার্কিন নাগরিক ‘রাশিদ সিদ্দিকী’। প্রতিবেদনটি গত ৬ সেপ্টেম্বর নিউইয়র্ক টাইমসে প্রকাশিত হয়েছে।

সেদিন যা ঘটেছিল:

২৪ সেপ্টেম্বর ২০১৫, মক্কায় শত শত, হয়তো হাজার হাজার হাজি প্রচণ্ড চাপে পিষ্ট হয়ে প্রাণ হারান।

আমি মরে যাচ্ছি, আমি মরে যাচ্ছি। আমাকে পানি দিন। ৪৮ ডিগ্রি’র প্রচণ্ড গরমে পদদলিত হয়ে মাটিতে পড়ে থাকা হাজিদের এ আর্তনাদ সেদিন বারবার শুনেছেন রাশিদ সিদ্দিকী। খালি পায়ে, অনাবৃতপ্রায় শরীরে হতবিহ্বল সিদ্দিকী কোনমতে পিষ্ট হওয়া থেকে রক্ষা পেয়েছিলেন।

দিনটি ছিল হজের তৃতীয় দিনের সকাল বেলা। কেউ কেউ বলেছেন হজের ইতিহাসে ওটা ছিল সবচেয়ে ভয়াবহ দিন এবং শেষ দশকের সবচেয়ে মর্মান্তিক ঘটনাগুলোর একটি।

যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টার বাসিন্দা জনাব রাশিদ সিদ্দিকী (৪২)। হাজিদের হাজার হাজার তাবু’র মাঝের সংকীর্ণ রাস্তা দিয়ে হাটছিলেন তিনি। উদ্দেশ্য জামারাত ব্রিজ। যেখানে হাজিরা শয়তানের প্রতীক হিসেবে নির্মিত ৩টি স্তম্ভে পাথর মারেন। যখন ক্রাশ শুরু হয়েছিল তখন ঐ ব্রিজ থেকে রাশিদের দূরত্ব ছিল এক মাইলের (১.৬ কিলোমিটার) চেয়েও কম।

শত শত ব্যক্তি হয়তবা হাজার হাজার ব্যক্তি প্রাণ হারিয়েছিলেন সেদিন। কিন্তু দীর্ঘ ১ বছর পেরিয়ে গেলেও বিষয়টি সম্পর্কে এখনো নিরব সৌদি সরকার। ঐ মর্মান্তিক ঘটনার বিষয়ে তাদের কোন ব্যাখ্যা আজও প্রকাশিত হয়নি। এমনকি ঐ ঘটনায় নিহতদের প্রকৃত সংখ্যা ঘোষণার বিষয়েও তাদের ভূমিকা প্রশ্নবিদ্ধ। নিহতদের অনেকেই সৌদি আরবের প্রতিপক্ষ দেশ ইরান থেকে এসেছিলেন। এ ঘটনা দু’দেশের মধ্যে নতুনভাবে টানাপোড়নের জন্ম দিয়েছে। পরিস্থিতি এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে যে, চলতি বছর কোন ইরানিই হজে যাননি।

ঐ স্থানে বিশেষকরে জামারাত ব্রিজের চারপাশে হাজিদের প্রচণ্ড ভীড়, হজে বিভিন্ন মর্মান্তিক ঘটনার কারণ হয়েছে ইতিপূর্বে। ২০০৬ সালে এ ব্রিজের নিকট ৩৬০ জন হাজী নিহত হওয়ার পর সৌদি সরকার ব্রিজটির সম্প্রসারণ করে। ব্রিজ সম্প্রসারণের পর গতবছর পর্যন্ত কোন দূর্ঘটনা ঘটেনি।

অফিশিয়াল ও সরকারি সংবাদ বিষয়ক প্রতিবেদনের উদ্ধৃতিতে এসোসিয়েটেড প্রেস এক প্রতিবেদনে ৩৬টি দেশের নিহত হাজিদের সংখ্যা ২৪০০ বলে উল্লেখ করলেও সৌদি কর্তৃপক্ষ এখনো নিহতদের সংখ্যা ৭৬৯ বলে প্রচার চালাচ্ছে।

সৌদি রাজপরিবারের অব্যবস্থাপনার বিরুদ্ধে প্রতিবছর প্রতিবাদ সত্ত্বেও তারা এখনও হজ পরিচালনার উপর নিজেদের অধিকারের উপর জোর দেয়।

সৌদিরা বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার খরচ করে যে আবাসন ব্যবস্থার সম্প্রসারণ করছে তার সুবিধা অধিকাংশ ক্ষেত্রে শুধুমাত্র উচ্চবিত্তরাই ভোগ করতে পারে। যারা প্রতি রাতের জন্য ২৭০০ ডলার (২১৮৭০০ টাকা) ব্যয় করতে সামর্থবান তারা এমন হোটেলে থাকার সুযোগ পান যেখান থেকে কা’বা ঘর দেখা যায়। অবশ্য বিত্তবান হাজিরা তাদের অর্থের একটা অংশ মিনাতে একটি উন্নত তাবু’র জন্যও ব্যয় করে থাকেন।

ভোর হওয়ার আগেই জেগে যান সিদ্দিকী। গতরাতে ঘুমিয়েছিলেন বন্ধুদের সাথে চা-পান ও কথাবার্তার পর একটু দেরীতে। ঘুম পর্যাপ্ত না হলেও তিনি সুস্থ ছিলেন। সফরের আগে হজের সফরের প্রতিকূলতা সম্পর্কে যা কিছু হাজিদের কাছ থেকে শুনেছিলেন, হজের সফর তার জন্য তারচেয়ে অত্যন্ত সহজ ছিল।

সিদ্দিকী এহরামের কাপড় ঠিক করে স্লিপার পায়ে গলিয়ে নিলেন। ওজু করে নামায আদায় করলেন। এরপর তার সাথীদের সাথে তাবু’র ক্যান্টিনে নাস্তা সেরে নিলেন। আইডি কার্ডটি গলায় ঝুলিয়ে ওয়ালেট, একটি লোকাল সেলফোন এবং একটি স্মার্টফোন তুলে নিলেন; স্ত্রী ফারাহ ও তার দুই সন্তানের সাথে কথা বলার জন্য।

ঘড়ির কাটা তখন সকাল ৬:৩০ মিনিট ছুঁই ছুঁই করছে। তাবু থেকে বের হয়ে সিদ্দিকী নিজের শ্যালক, শ্যালকের স্ত্রী এবং অপর সাথীদের সাথে পথচলা শুরু করলেন। ফেইসবুকে পোস্ট করার জন্য কিছু ছবি তুলতেও ভুললেন না তিনি।

সারা পৃথিবী থেকে আগত মানুষের বৈচিত্র দেখে অবাক হলেন, যারা হাতে নিজের নিজের দেশের পতাকা ধারণ করছিল।

দুই সপ্তাহ আগেও তিনি সৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদে একটি ভবনের তথ্য ম্যানেজার হিসেবে কর্মরত ছিলেন। তিনি স্থানীয় একটি এজেন্সীর মাধ্যমে হজের জন্য নাম নিবন্ধন করেন। যে এজেন্সিটি বাংলাদেশী, পাকিস্তানী ও ভারতীয় নাগরিকদের হজের বিষয়গুলো ঠিক করে দিত।

হাজিরা সারিবদ্ধভাবে অগ্রসর হচ্ছিলেন, হঠাৎ রক্ষীরা তাদের পথ বন্ধ করে দিল, যার কারণ তখনও জানা যায়নি।

সিদ্দিকী বলেন, আমি আশেপাশে তাকিয়ে দেখলাম বিপুল সংখ্যক হাজি তাদের পথ পরিবর্তন করে অন্য একটি পথ ধরে অগ্রসর হচ্ছে। আমরাও তাদেরকে অনুসরণ করলাম।

ঐ মুহুর্তে নিজের অনুভূতি শেয়ার করতে সিদ্দিকী তার স্ত্রীকে ভিডিও কল করলেন। তখন আটলান্টাতে মধ্যরাত। তার স্ত্রী ফারাহ ঈদুল আযহার প্রস্তুতি সেরেছেন মাত্র।

সিদ্দিকী ক্যামেরা তার শ্যালকের দিকে ধরলেন, যিনি সস্ত্রীক হজে এসেছিলেন। তারাও সিদ্দিকীর স্ত্রীর উদ্দেশ্যে হাত নাড়লেন। ফারাহও তাদের দেখে মুচকি হেসে হাত নাড়লেন। তিনি তখনও জানতেন না যে, এটা হচ্ছে তার ভাই ও ভাবি’কে শেষ দেখা।

রাস্তা সংকীর্ণ হচ্ছিল। সিদ্দিক পেছনে তাকিয়ে তার সাথীদেরকে দেখে নিলেন। তারা একেঅপরের কাঁধে হাত দিয়ে এগুচ্ছিলেন। যে পথ ধরে এগুচ্ছিলেন সেখানে আরো বেশী হাজি যোগ দেয়ায় আস্তে আস্তে বাড়তে থাকা চাপ অনুভব করলেন সিদ্দিকী।

সামনে হাজিদেরকে দু্’পাশের উঁচু বেড়া ধরে ওপরের দিকে যাওয়ার চেষ্টায় হুড়োহুড়ি করতে দেখলেন সিদ্দিকী। দেখে মনে হচ্ছিল যেন তারা কোন কিছু থেকে পালাতে চাইছেন। কিছুক্ষণ অপেক্ষা করে তিনিও একই কাজ করার চেষ্টা করলেন। কিন্তু তিনি সে সুযোগ পেলেন না।

প্রচণ্ড ধাক্কায় দু’-তিনবার পড়ে গেলেন এবং সাথীদেরকে হারিয়ে ফেললেন। তার আশেপাশের লোকগুলো তখন আল্লাহর উদ্দেশ্যে শেষ দোয়া-আর্তনাদ করছিল। চারদিক থেকে তার উপর চাপ বাড়তে থাকে, মনে হচ্ছিল যেন তিনি একটি ঢেউয়ের মুখে পড়েছেন। তার নড়াচড়ার নিয়ন্ত্রণ তখন ছিল ভীড়ের উপর। তিল পরিমাণে জায়গা সেখানে ছিল না।

সিদ্দিকী বলেন: আমি অত্যন্ত ভয় পেয়েছিলাম। ঐ অবস্থায়আমার সমস্ত চিন্তা ছিল আমার পরিবারকে নিয়ে।

হাজিদের অধিকাংশ পদদলিত হয়ে, হাড্ডি ভেঙ্গে ও নিঃশ্বাস বন্ধ হয়ে মারা গিয়েছিল।

১৫ মিনিট পর, আশ্চার্যজনকভাবে ভীড় আমাকে পেছনের দিকে ঠেলে দিল এবং ঐ স্থান থেকে বাইরের দিকে নিয়ে গেল। আশেপাশের তাবু থেকে হাজিরা তখন ভীড়ের ভেতর পানির বোতল নিক্ষেপ করছিলেন এবং ঐ মর্মান্তিক ঘটনা থেকে প্রাণে বেঁচে যাওয়া হাজিরা সে পানি পান করছিলেন।

সিদ্দিকী তার স্লিপার, ইহরামের চাদর ও আইডি কার্ড হারিয়ে ফেললেও তিনি আহত হননি।

চোখের সামনে হাজিদেরকে এভাবে প্রাণ দিতে দেখে হতবিহ্বল সিদ্দিকী বলেন: জানিনা আমি কিভাবে বেঁচে ছিলাম। অবশেষ এক পুলিশ অফিসার তার কাছে এসে তাকে তার কার্যক্রম অব্যাহত রাখার জন্য বলেন।

সিদ্দিকী তখন উচ্চস্বরে ক্রন্দন করছিলেন এবং হাজিদের লাশের স্তূপের উপর দিয়ে জামারাহ ব্রিজের দিকে এগুচ্ছিলেন। তিনি দিক হারিয়ে ফেললেন। পায়ে স্লিপার না থাকায় তাপে তার পা পুড়ে যাচ্ছিল।

তিনি বলেন: মৃত্যু ব্যক্তির মত হাটছিলাম আমি এবং অবশেষে আমি ব্রিজে পৌঁছুলাম। আমার এ বিধ্বস্ত অবস্থা দেখে এক নারীর মায়া হল তিনি আমাকে পাথর দিলেন (শয়তানকে) মারার জন্য এবং একটি ছাতা দিলেন। কিন্তু আমাদের মাঝে কোন কথা হয়নি। এমনকি আমি ঐ নারীকে ধন্যবাদ জানাতেও পারিনি।

জনাব সিদ্দিকী জামারাতের কাজ শেষ করলেন, কিন্তু তার মনে নেই যে তিনি কতটি পাথর নিক্ষেপ করেছিলেন। এরপর তিনি তাবুতে ফিরে আসেন। কিন্তু রাত গড়িয়ে গেলেও তার আত্মীয়রা তখনও তাবুতে ফিরে আসেনি।

পরবর্তী ৪ দিন সিদ্দিকী হজের কার্যক্রম শেষ করার মাঝে প্রচণ্ড গরমে ঘন্টার পর ঘন্টা পায়ে হেটে তাদের সন্ধানে হাসপাতাল ও ক্লিনিকগুলোতে খোঁজ নেন।

নিখোঁজ হাজিদের সন্ধানের জন্য সৌদি কর্তৃপক্ষের পক্ষ থেকেও কোন কেন্দ্র নির্ধারণ করা হয়নি। জনাব সিদ্দিকী প্রতিদিন সম্ভাব্য সকল স্থানেই খোঁজ নিতেন। তিনি প্রায় ৯০ মিনিট হেটে এক মর্গে যান কিন্তু সেখানে ঢুকতে বাধা দেয় কর্তব্যরত গার্ডরা। সিদ্দিকী তার আটলান্টার রিটার্ন টিকিটটি বাতিল করে তার শ্যালিকার পরিবারের সাথে তাদেরকে প্রতিদিনই খুঁজতে লাগলেন। কিন্তু তাদের কোন সন্ধান তিনি পেলেন না।

সর্বোপরি, সিদ্দিকী’র পরিবারের ২০ জন সদস্য তাদেরকে খুঁজতে শুরু করলেন। প্রতিটি নির্দেশনাকেই অনুসরণ করলো তারা।কিন্তু পরবর্তীতে বুঝতে পারলো সেগুলো ছিল গুজব অথবা ভুল তথ্য।

ভারতীয় কনস্যুলের কাছে নিখোঁজ ভারতীয় হাজিদের তালিকা রয়েছে এমন তথ্য পেয়ে দ্রুত সেখানে যান সিদ্দিকী ও তার আত্মীয়রা। কিন্তু সেই তালিকায় তার শ্যালক এবং শ্যালকের স্ত্রীর নাম ছিল না।

নিখোঁজ অপর ব্যক্তিদের আত্মীয়-স্বজনরাও ছিলেন হতাশ। পাকিস্তানি নাগরিক সৈয়দ শেহযাদ আযহার তার ভাই ও মা’কে হারিয়ে ফেলেছিলেন। প্রায় ৯ মাস পর তার মায়ের নিহত হওয়ার বিষয়টি স্পষ্ট হয়।

অন্যান্য দেশের তুলনায় অধিক সংখ্যক হাজি প্রেরণকারী দেশ ইন্দোনেশিয়া সৌদি কর্তৃপক্ষের জবাবে অসন্তুষ্ট হয়ে মন্তব্য করেছে, তাদের নিখোঁজদের সন্ধান ও আহতদের সাথে যোগাযোগের কোন সুযোগ দেয়নি সৌদিরা। মিনা ট্রাজেডিতে ইন্দোনেশিয়ার ১৩০ জন হাজি প্রাণ হারিয়েছিলেন।

সৌদি আরবের মিত্র ও সৌদি থেকে বিপুল পরিমাণে অর্থ সাহায্য গ্রহণকারী দেশ পাকিস্তান নিহত পাকিস্তানি হাজিদের সংখ্যা কম ঘোষণা করে। পাশাপাশি গণমাধ্যম জনগণের প্রতি এ বিষয়ে হুশিয়ারি উচ্চারণ করেছিল, যাতে সৌদি হজ ব্যবস্থাপনার বিষয়ে সমালোচনা না করা হয়। দ্য মুসলিম পাবলিক এ্যাফেয়ার্স কাউন্সিল এক বিবৃতিতে এ বিষয়ে স্বতন্ত্র তদন্তের দাবী জানায়।

সংস্থাটি একটি আন্তর্জাতিক ব্যবস্থাপনা কমিটির মাধ্যমে হজের ব্যবস্থাপনার জন্য সৌদি কর্তৃপক্ষের প্রতি আহবান জানালেও প্রস্তাবটি সৌদি আরব নাকচ করে দিয়ে এর পরিবর্তে যায়েরদের জন্য ইলেক্ট্রিক হ্যান্ডব্যান্ড প্রস্তুত করা হয়, যেটা নিয়েও অনেক কথা রয়ে গেছে।

এ ঘটনার বিষয়ে তদন্তের জন্য প্রতিশ্রুতি দিলেও কোন ফলাফল এখনো ঘোষণা করতে সক্ষম হয়নি সৌদি কর্তৃপক্ষ।#নিউইয়র্ক টামইস


source : abna24
0
0% (نفر 0)
 
نظر شما در مورد این مطلب ؟
 
امتیاز شما به این مطلب ؟
اشتراک گذاری در شبکه های اجتماعی:

latest article

হল্যান্ডের মুসলিম স্কুলে ইসলাম ...
বাংলাদেশের রোহিঙ্গা ক্যাম্পে ...
আগ্রাসন অব্যাহত; সৌদি ঘাঁটিতে ...
ইসরাইলকে দিয়ে ইয়েমেনে ২ নিউট্রন ...
আযানের মধুর ধ্বনিতে মুসলমান হলেন ...
পাকিস্তানে তত্পর আইএসআইএল ; ...
অবশেষে আত্মসমর্পণ করলেন পুজদেমন
৪১৮ যাত্রী নিয়ে প্রথম হজ্ব ফ্লাইট ...
পাকিস্তানের কুয়েত্তা শহরে ...
বাহরাইন সরকারকে অবশ্যই ...

 
user comment