বাঙ্গালী
Friday 22nd of November 2024
0
نفر 0

ইমামত বিষয়ক আলোচনা (পর্ব ০২)

ইমামত বিষয়ক আলোচনা (পর্ব ০২)

ইমামত একটি আকিদাগত মৌলিক বিষয় নাকি গৌণ ফিকাহগত বিষয়

ইমামতের বিষয়ে শিয়া ও সুন্নি মনীষীদের মাঝে বিদ্যমান বিভেদের অন্যতম বিষয়টি এ প্রশ্নের উত্তরের মধ্যে প্রকাশিত হয় যে, ইমামত, ইসলামি আকিদার একটি মৌলিক বিষয় নাকি ইসলামের শাখার অন্তর্ভুক্ত ফেকহী ও শরয়ী একটি বিষয়?

আহলে সুন্নাতের অধিকাংশ [১] আলেম ইমামতের স্বরূপ ও এর সাথে উম্মতের সম্পর্কের বিষয়ে যে আকিদা রাখেন তা হচ্ছে, ইমামত ফুরুয়ে দ্বীনের অন্যতম এবং ফিকহী ও ব্যবহারিক কর্মবিধি'র তালিকাভূক্ত। এর কারণ হচ্ছে তাদের দৃষ্টিতে ইমামতের বিষয়টির মূল কেন্দ্র মুসলিম উম্মাহর নেতৃত্ব দানকারী ব্যক্তিকে (=ইমাম) নির্বাচনের দায়িত্ব মুকাল্লাফদের ওপর ওয়াজিব হওয়ার দিকে ফিরে যায়, আর স্পষ্ট যে, কোন আমলের ওয়াজিব বা ফরজ (শরয়ী) হওয়ার আলোচনা ইলমে ফিকহে'র গণ্ডিভূত।

দৃষ্টান্ত স্বরূপ : মাকাসেদ গ্রন্থের ব্যখ্যায় তাফতাজানী বলেছেন : এ বিষয়ে কোন সন্দেহ নেই যে, ইমামতের আলোচনাসমূহ ইলমে ফুরু' (ইলমে ফিকহ)-এর সাথে অধিক সমাঞ্জস্যপূর্ণ। কেননা এর প্রত্যাবর্তন হচ্ছে এ বিষয়ের প্রতি যে, বিশেষ বৈশিষ্ট্যের অধিকারী ইমামকে নিযুক্ত করা ওয়াজিবাতে কিফায়ী'র অন্যতম... আর তাই নিঃসন্দেহে এটি শরয়ী ও ব্যবহারিক বিধানের আওতাধীন এবং আকিদাগত বিষয়ের অন্তর্ভুক্ত নয়। [২]

এ কারণে আহলে সুন্নাতের যে সকল কালাম শাস্ত্রবিদ ইমামতের আলোচনাকে নিজেদের কালাম শাস্ত্রের গ্রন্থসমূহে স্থান দিয়েছেন তারা উল্লেখ করেছেন যে, প্রকৃত অর্থে ইমামতকে তারা কালাম শাস্ত্রের আলোচনা বলে জ্ঞান করেন না বরং এ কাজটি শুধুমাত্র প্রচলিত পদ্ধতির অনুসরণ করতে গিয়ে তারা করেছেন। [৩]

এর বিপরীতে শিয়া মনীষীগণ ইমামতের আলোচনাকে ইসলামি মৌলিক আকিদাসমূহের অন্যতম হিসেবে বিশ্বাস করেন। কেননা এ ঐশী একটি পদ এবং এর জন্য যোগ্য ব্যক্তি (অর্থাৎ ইমাম) স্বয়ং মহান আল্লাহ্ কর্তৃক নির্বাচিত হন, আর তাকে নিয়োগ দান ও নির্বাচনের ক্ষেত্রে জনগণের কোন ভূমিকা নেই। অবশ্য এ কথার অর্থ এই নয় যে, শিয়া সম্প্রদায়, অন্যান্য যে সকল ইসলামি ফির্কাহ ইমামতের বিষয়ে ভিন্নমত পোষণ করে তাদেরকে কাফের বলে জানে। অন্য ভাষায়, শিয়া মনীষীদের মতে শুধুমাত্র আলী (আ.) ও তার সন্তানদের ইমামতকে মেনে না নেয়া কোন ব্যক্তির ইসলাম হতে বেরিয়ে যাওয়ার কারণ হয় না।

ইমামতের প্রয়োজনীয়তা ও কায়েদায়ে লুত্ফ (ঐশী অনুগ্রহের নীতি)

শিয়া কালাম শাস্ত্রবিদগণ বিশ্বাস করেন যে, মহান আল্লাহর পক্ষ হতে ইমাম নির্বাচন একটি জরুরী বিষয়, যার জরুরী হওয়াকে বুদ্ধিবৃত্তি ভিত্তিক দলিলের মাধ্যমে প্রমাণ করা সম্ভব।[৪] শিয়া কালাম শাস্ত্রের পুরাতন গ্রন্থসমূহে এ বিষয়ের ক্ষেত্রে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ যে দলীল উপস্থাপন করা হয়েছে তা ‘কায়েদায়ে লুতফ' নামে প্রসিদ্ধ। উক্ত দলীলের সারসংক্ষেপ নিম্নে দেয়া হল :

মহান আল্লাহর পক্ষ হতে ইমাম নিযুক্ত করণের বিষয়টি একটি অনুগ্রহ (লুত্ফ)। কেননা নিঃসন্দেহে মহান আল্লাহ্ কর্তৃক নিযুক্ত ইমামের ইসলামি সমাজে উপস্থিতি, জনগণকে মহান আল্লাহর আনুগত্যের প্রতি আকৃষ্ট হওয়া ও গুনাহ হতে বিরত থাকার ক্ষেত্রকেও আরো উত্তমরূপে প্রস্তুত করে। আর সমাজে ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে উম্মতের কল্যাণ ও সফলতার ক্ষেত্র প্রস্তুত হয়। অপর দিকে বুদ্ধিবৃত্তির ভাষ্য অনুযায়ী (বান্দাদের) প্রতি অনুগ্রহ ও দয়া প্রদর্শন মহান আল্লাহর জন্য আবশ্যক একটি বিষয়, সুতরাং উপরোক্ত দু'টি ভূমিকার মাধ্যমে প্রমাণিত হয় যে, ইমামকে নিয়োগ দান করা মহান আল্লাহর জন্য আবশ্যক ও জরুরী একটি বিষয়।[৫]

 

উম্মতের জন্য ইমামের প্রয়োজনীয়তা

কায়েদায়ে লুতফ ছাড়াও অন্য যুক্তির মাধ্যমে, মহান আল্লাহর পক্ষ হতে ইমাম নিযুক্ত করণের প্রয়োজনীয়তার বিষয়টিকে প্রমাণ করা সম্ভব। এ পদ্ধতিতে, মহানবী (স.) এর ওফাতের পর মুসলিম উম্মাহ'র কিছু অপরিহার্য প্রয়োজনীয় বিষয়ের আলোচনা হতে স্পষ্ট হবে যে, এ সকল প্রয়োজন, মহান আল্লাহ্ কর্তৃক মনোনীত কোন ইমামের উপস্থিতি ব্যতীত মেটানো সম্ভব নয়। অন্য ভাষায়, ইসলাম ধর্মের কাঙ্খিত বিদ্যমানতা ও অব্যাহত থাকার বিষয়টি মহানবী (স.) এর একজন যোগ্য উত্তরসূরী মনোনয়নের মাঝেই নিহিত। এ কারণে মহান আল্লাহর পক্ষ হতে ইমামের মনোনয়ন না করা তাঁর প্রজ্ঞা পরিপন্থী। কেননা এটা মহান আল্লাহ কর্তৃক হযরত মুহাম্মাদ (স.) কে প্রেরণ এবং পবিত্র কুরআন অবতীর্ণের উদ্দেশ্য বিরোধী। এ দলীল বিভিন্নভাবে বর্ণিত হয়েছে, দৃষ্টান্ত স্বরূপ নিম্নে একটি দলিল উল্লেখ করা হল। [৬]

ওহী গ্রহণ ও প্রচারের ন্যায় গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব ছাড়াও মহানবী হযরত মুহাম্মাদ (স.)-এর কাঁধে অন্যান্য দায়িত্ব ছিল, তন্মধ্যে :

(১) পবিত্র কুরআনের আয়াতসমূহের তাফসীর এবং এর গোপন ও রহস্যময় বিষয়বস্তুসমূহ বর্ণনা করা।

(২) ব্যক্তিগত ও সামাজিক বিষয়াদীতে মুসলমানদের ধর্মীয় দায়িত্বের বর্ণনা করা।

(৩) ইসলামের শত্রুদের কর্তৃক উত্থাপিত বিভিন্ন সংশয়ের জবাব দান এবং ইসলাম সত্য হওয়ার বিরুদ্ধে তাদের উত্থাপিত বিভিন্ন অভিযোগ নাকচ করা।

(৪) ইসলামি শিক্ষার রক্ষণাবেক্ষণ এবং এতে বিভ্রান্তি ও বিচ্যুতি ঘটার পথরোধ করা। [ইত্যাদি...]

অপরদিকে ইতিহাসের বিভিন্ন ঘটনার দিকে লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে, মহানবী (স.) এর ওফাতের পর উল্লিখিত বিষয়াদি মুসলিম সমাজে বিদ্যমান ছিল, কিছু কিছু আয়াতের তাফসিরের ক্ষেত্রে মুফাসসিরদের মাঝে ব্যাপক বিভেদ, শরয়ী আহকামের বিভিন্ন বিষয়ে এমনকি মহানবী (স.) এর সুন্নতের ব্যখ্যার ক্ষেত্রে মুসলমানদের মাঝে ব্যাপক মতপার্থক্য [৭], আকিদাকে ধ্বংস করার অসদুদ্দেশ্যে অমুসলিমদের পক্ষ হতে অনবরত সংশয়ের সৃষ্টি এবং মহানবী (স.) এর ওফাতের পর হাজার হাজার জাল হাদীসের প্রচার ইত্যাদি বিষয়সমূহ এ সত্য বিষয়ের সাক্ষ্য দেয় যে, একদিকে মুসলিম উম্মাহ্'র মাঝে এ প্রয়োজন অনুভূত ছিল যে, উল্লিখিত কর্মসমূহ মহানবী (স.) এর ওফাতের পর অব্যাহত থাকবে, অপরদিকে স্বয়ং তিনি (মহান আল্লাহর সহযোগিতা ব্যতীত) এ সকল প্রয়োজন মেটাতে সক্ষম ছিলেন না।

এখন আমরা দু'টি সম্ভাবনার মুখোমুখি, প্রথমতঃ মুসলিম উম্মাহ যে, এ সকল প্রয়োজন মেটাতে অক্ষম তা জানা সত্ত্বেও মহান আল্লাহ্ তাদের বিষয়কে তাদের উপরেই ছেড়ে দিয়েছেন। স্পষ্টতঃ যে, এ সম্ভাবনা বাতিল, কেননা এমনটি করলে প্রজ্ঞাময় মহান আল্লাহ্ কর্তৃক নবী (স.)-কে প্রেরণ ও ইসলামি শরিয়ত প্রণয়নের উদ্দেশ্য ব্যর্থ হবে, আর মহান প্রজ্ঞাময়ের পক্ষে উদ্দেশ্য ব্যর্থকারী কোন কাজ করা মুমতানে তথা অসম্ভব। দ্বিতীয়তঃ মহান আল্লাহ্ যোগ্য একজন ব্যক্তিকে মহানবী (স.) এর স্থলাভিষিক্ত হিসেবে মনোনিত করবেন এবং তাকে মানুষের মাঝে পরিচয় করিয়ে দেবেন; যাতে মহানবী (স.) এর ওফাতের পর জনগণ তার চারপাশে একত্রিত হয়ে তাফসীরে কুরআন, শরয়ী আহকাম, বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব ও ইসলামি শিক্ষায় বিভ্রান্তির অনুপ্রবেশ রোধসহ নিজেদের যাবতীয় ধর্মীয় প্রয়োজন মেটাতে সক্ষম হয়।

প্রথম সম্ভাবনার বাতিল হওয়ার মাধ্যমে দ্বিতীয় সম্ভাবনা প্রতিষ্ঠিত হয়; ফলশ্রুতিতে মহান আল্লাহর প্রজ্ঞার চাওয়া হচ্ছে যে, ইসলামি শরিয়ত রক্ষা ও বিভ্রান্তি হতে তার দূরে থাকা এবং জনগণের পথপ্রদর্শন অব্যাহত রাখার লক্ষ্যে মহান আল্লাহ্ ও তাঁর নবী (স.) এর পক্ষ হতে একজন যোগ্য ব্যক্তি জনগণের উদ্দেশ্যে পরিচয় করানো, যাতে তিনি মহানবী (স.) এর পর উল্লিখিত দায়িত্বসমূহ নিজ কাঁধে তুলে নেন এবং ঐশী শরিয়তকে রক্ষা করেন।

(চলবে)

 

টিকা :

[১] বলা হয়েছে যে, সুন্নি মাযহাবের মধ্যে কাজী বায়দ্বাভী এবং তার অনুসারীদের একটি দল শিয়াদের সাথে ঐকমত্য রাখে এবং ইমামতকে একটি আকিদাগত বিষয় এবং কালামশাস্ত্রে আলোচ্য একটি বিষয় হিসেবে জ্ঞান করে থাকে। (মুহাম্মাদ হুসাইন মুযাফ্ফার, দালায়েলুস সিদক, ২য় খণ্ড, পৃ. ১৪)

[২] তাফতাজানী, শারহুল মাকাসিদ, ৫ম খণ্ড, পৃ. ২৩২-২৩৩। (তাফতাজানী'র বর্ণিত সংজ্ঞার অনুবাদ মূল ফার্সি গ্রন্থ লেখকের)

[৩] কাজী আযদুদ্দীন আইজা বলেন : ‘আমাদের নিকট ইমামতের বিষয়টি ফুরুয়ে দ্বীনের অন্তর্ভুক্ত এবং আমাদের পূর্বসূরীদের অনুসরণ করতঃ আমরা একে কালাম শাস্ত্রের আলোচনার অন্তর্ভুক্ত করেছি; শারহুল মাওয়াকেফ, ৮ম খণ্ড, পৃ. ৩৪৪। আরো দেখুন : গাজালী, আল-ইকতিসাদ ফিল-এ'তেকাদাত, পৃ. ১৪৭।

[৪] মুসলিম কালাম শাস্ত্রবিদগণ ইমাম নিয়োগের ক্ষেত্রে ৩টি মৌলিক প্রশ্নের সম্মুখীন : (১) ইমাম নির্বাচন কি আবশ্যক নাকি আবশ্যক নয়? (২) প্রথম অবস্থায় এর আবশ্যকতা কি বুদ্ধিবৃত্তি ভিত্তিক নাকি শরয়ী; অর্থাৎ ইমাম নিযুক্ত করার বিষয়টি বুদ্ধিবৃত্তি ভিত্তিক দলীলের মাধ্যমে প্রমাণ করা সম্ভব নাকি শরীয়তের দিক থেকে ওয়াজিব? (৩) ইমাম নিযুক্ত করার বিষয়টি আবশ্যক হলে, এটা কি মহান আল্লাহর উপর বর্তায় নাকি জনগণের উপর? এ সকল প্রশ্নের উত্তর দিতে গিয়ে ইসলামি মাযহাবসমূহ বিভিন্ন অবস্থান গ্রহণ করেছেন। প্রথম প্রশ্নের উত্তর দিতে গিয়ে মু'তাযেলী সম্প্রদায়ের আলেমদেও মধ্যে আবু বাকার আছাম ও হিশাম গাওতী এবং খারেজীদের এক দল ইমাম নিযুক্ত করার বিষয়কে আবশ্যক ও জরুরী বলে জ্ঞান করেন না। এছাড়া সকল ইসলামি মাযহাবই এর জরুরী হওয়ার বিষয়ে মতৈক্য রাখে। দ্বিতীয় প্রশ্নের উত্তরে আসহাবে হাদীস, আশাআরী মতাবলম্বিগণ এবং আবু আলী জুব্বায়ী, আবু হাশিম জুব্বাায়ী একে একটি শরয়ী ওয়াজিব বলে জ্ঞান করেন। ইমামিয়া (শিয়া) আলেমগণ, বাগদাদের মু'তাযেলীরা, জাহেয, আবুল হাসান বাসরী একে বুদ্ধিবৃত্তি ভিত্তিক দলীলের ভিত্তিতে আবশ্যক বলে মনে করেন। তৃতীয় প্রশ্নের উত্তরে শিয়া ও ইসমাঈলীরা বিশ্বাস করে যে, ইমাম নির্বাচনের বিষয়টি মহান আল্লাহর পক্ষ হতে হওয়া আবশ্যক। পক্ষান্তরে অন্যরা মনে করেন যে, জনগণের উপর এ বিষয়টি ওয়াজিব যে তারা নিজেদের জন্য একজন ইমাম নির্বাচন করবে। অধিক অবগতির জন্য দ্রষ্টব্য : আল্লামা হিল্লী কাশফুল মুরাদ, পৃ. ৩৮৮ ও ফাজেল মেকদাদ, ইরশাদুত তালিবীন, পৃ. ৩২৭।

[৫] কায়েদায়ে লুতফ ভিত্তিক দলীলসমূহ অধ্যয়নের জন্য দেখুন : সৈয়দ মূর্ত্তাজা, আল-যাখিরাহ ফি ইলমিল কালাম, পৃ. ৪১০ ; আল্লামা হিল্লী, কাশফুল মুরাদ পৃ. ৩৮৮ ; ফাজেল মেকদাদ, ইরশাদুত তালিবীন, পৃ. ৩২৮। শিয়া কালাম শাস্ত্রবিদগণ এ সকল দলীল প্রদানের পর এর উপর আরোপিত সম্ভাব্য সংশয়ের উত্থাপন ও জবাব দিয়েছেন। দৃষ্টান্ত স্বরূপ : আল্লামা হিল্লী, প্রাগুক্ত, পৃ. ৩৮৯-৩৯০ ; ফাজেল মেকদাদ, প্রাগুক্ত, পৃ. ৩২৯-৩৩২।

[৬] যদি ইসলামি সমাজে ইমামতের দায়িত্বকে দু'টি সার্বিক মাণদণ্ডে "ধর্মীয় ও সামাজিক নেতৃত্ব" সংক্ষেপ করা হয় তবে এ দলীলে ইমামের প্রথম দায়িত্ব তথা ধর্মীয় নেতৃত্ব দানের বিষয়টি স্থান লাভ করে।

[৭] এ সকল বিভেদের ব্যাপকতা এতই বেশী ছিল যে, মহানবী (স.) এর ওজু করার বিষয়েও -যা বহু বছর যাবত মুসলমানদের সামনেই মহানবী (স.) আঞ্জাম দিয়েছেন- মহানবী (স.) এর ওফাতের পর মতদ্বৈততার সৃষ্টি হয়!

 


source : www.aban.ir
0
0% (نفر 0)
 
نظر شما در مورد این مطلب ؟
 
امتیاز شما به این مطلب ؟
اشتراک گذاری در شبکه های اجتماعی:

latest article

পবিত্র কুরআন ও সুন্নাতের আলোকে ...
কোমে হযরত ফাতেমা মাসুমার (আ.) জন্ম ...
শ্রেষ্ঠ নারী হযরত ফাতিমাতুয ...
ইমাম হাসান (আ.) এর শাহাদাত
নবী রাসূল প্রেরণের প্রয়োজনীয়তা
Apabila ada sebagian hukum Islam yang nampaknya bertentangan serta kontradiktif dengan ...
আবতার কে বা কা’রা?
ইমাম হুসাইন (আ.)-এর কতিপয় খুতবা ও ...
ইমাম হোসাইন (আ.)-এর মহান শাহাদাতের ...
ইহুদি ধর্ম

 
user comment